gramerkagoj
বৃহস্পতিবার ● ৯ মে ২০২৪ ২৫ বৈশাখ ১৪৩১
gramerkagoj

❒ খোলা হল কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের দানবাক্স

টাকা পাওয়া গেল ২৩ বস্তা, চলছে গণনা
প্রকাশ : শনিবার, ৯ ডিসেম্বর , ২০২৩, ১১:৩২:০০ এ এম , আপডেট : বুধবার, ৮ মে , ২০২৪, ০৪:২২:৪৫ পিএম
কাগজ ডেস্ক:
GK_2023-12-09_6573fa3fe7799.jpg

এবার ৩ মাস ২০ দিন পর দানবাক্সগুলো খুলে ২৩ বস্তা টাকা পাওয়া গেল কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্সে। কিশোরগঞ্জ পৌর শহরের নরসুন্দা নদীর তীরে অবস্থিত এ মসজিদটির নয়টি লোহার দানবাক্স আছে। দানবাক্সগুলো প্রতি তিন মাস পর পর খোলা হয়।
শনিবার ( ৯ ডিসেম্বর) সকাল পৌনে ৮টার দিকে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্টেট ও দানবাক্স খোলা কমিটির আহ্বায়ক কাজী মহুয়া মমতাজের তত্ত্বাবধানে দানবাক্সগুলো খোলা হয়। এ সময় ২৩ বস্তা টাকাসহ বৈদেশিক মুদ্রা ও সোনার গয়না পাওয়া গেছে। এখন চলছে গণনার কাজ।
এ সময় জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ উপস্থিত ছিলেন।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ জানান, টাকা গণনা কাজে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এ.টি.এম ফরহাদ চৌধুরী, রেভিনিউ ডেপুটি কালেক্টর (এনডিসি) শেখ জাবের আহমেদ, সহকারী কমিশনার রওশন কবীর, মাহমুদুল হাসান, সামিউল ইসলাম, আজিজা বেগম, মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি খলিলুর রহমান, রূপালী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) রফিকুল ইসলাম, ব্যাংকের ৫০ জন স্টাফ, মাদরাসার ১১২ জন ছাত্র, মসজিদ কমিটির ৩৪ জন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ১০ জন সদস্য অংশ নিয়েছেন।
এর আগে গত ১৯ আগস্ট তিন মাস পর দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছিল। তখন ২৩টি বস্তায় ৫ কোটি ৭৮ লাখ ৯ হাজার ৩২৫ টাকা পাওয়া গিয়েছিল। ঐতিহাসিক এই মসজিদের দানবাক্সে একসঙ্গে এতো টাকা পাওয়াটা তখন ছিল নতুন রেকর্ড।
এছাড়াও মসজিদে নিয়মিত হাঁস-মুরগি, গরু-ছাগলসহ বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র দান করেন অসংখ্য মানুষ।
মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি খলিলুর রহমান জানান, প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ এসে দান করেন এই মসজিদে।

আরও খবর

🔝