gramerkagoj
শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ১৫ চৈত্র ১৪৩০
gramerkagoj
মুখচুপা খ্যায় হবে কবে!
প্রকাশ : শনিবার, ৩০ ডিসেম্বর , ২০২৩, ০৯:২৮:০০ পিএম
আক্কেল চাচা:
GK_2023-12-30_6590373d9eded.jpg

কাইল ছিল ৩০ ডিসেম্বর। ১৭ বছর আগে এই দিনি ইরাকের পেসিডেন সাদ্দাম হোসেনরে ক্ষেমতাত্তে সরায় দিয়ে তার ফাসি কাযযোকর করা হইল। ২০০৬ সালের ৩০ ডিসেম্বর তারে ফাসিতি ঝুলোয়ে মৃত্যডন্ড দিয়া হইলো। আমরিকার দাবি ছিল, সাদ্দাম হোসেনের কাছে গণবিধ্বংসী অস্তর শস্তর আছে। এছাড়া আল কায়দার সঙ্গেও তার ম্যালা খায় খাতির আচে। এই সব দাবি কইরে তারে ফাসিতি ঝুলোয়লো আমরিকার ইশারায় তকনকার ইরাকের তাবেদার সরকার।
তেবে এসব দাবি কখনোই পোমান কত্তি পারিনি আমরিকা সরকার। বরং উল্টে তাইগের দেশের লোকজনতো বটেই, গোয়েন্দা সংস্থার অনেকেই পরে পিপার টিবিতি মুখ খুইলেচেন ভুয়ো এই দাবির বিপক্ষে। তারা কইয়েচেন সাদ্দাম হোসেনের বিরুদ্দে আমরিকার যে সব দাবি ছিল তা সব সাজানো নাটক। পিরায় ২৪ বছর ইরাকের শাসন ক্ষেমতায় ছিলেন সাদ্দাম হোসেন। ২০০৩ সালে আমরিকার নেতৃত্বাধীন জোট বাহিনীর অভিযানে তিনি ক্ষেমতাচ্যুত হন। সাদ্দামের পতনের পর তারে ১৯৮২ সালে ইরাকের দুজাইল গ্রামে শিয়া গুষ্টির ১৪৮ জনরে খুনির অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাদে আসামি করা হয়। এ ঘটনায় আদালতের রায়তি ২০০৬ সালের ৩০ ডিসেম্বর ফাঁসিতে ঝুলোয়ে তার মৃত্যুডণ্ড কাযযোকর করা হয়।
সে সুমায় সাদ্দামের মৃত্যু পরোয়ানায় সই করিলেন সেই সুমায়কার পোধানমুন্ত্রী আল মালিকি। তিনি ২০০৬ সালের মে মাসেত্তে ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর পন্তিক ইরাকের পোধানমুন্ত্রী ছিলেন। তেবে দেশটির ঐ সুমায়কার পেসিডেন জালাল তালাবানি নীতিগতভাবে সাদ্দামের মৃত্যুডণ্ডের বিরোধিতা করিলেন। সাদ্দাম হোসেন ইরাকের পেসিডেন হলিও তার জম্ম ইরানের আল নাদা গুস্টিতি। ফাসিতি ঝুলোয় মাইরে ফেলার পর সাদ্দাম হোসেনরে তিকরিত শহরে দাফন করা হইলো। পরে এই শহরডা আইএসগের দকলে চইলে গেলি তার লাশ কবরেত্তে তুইলে গোপন জাগায় সরায় নিয়ে যাওয়া হয়। একন তার কবর কনে কেউ কতি পারে না।
শান্তির হুমকি ধুয়ো তুইলে সাদ্দাম হোসেনরে ক্ষেমতাত্তে সরায়ে তারে মাইরে ফেলা হইলো। সেই শান্তি কি ইরাক বা বিশে^ও কোনটোয় পোতিষ্টা হইয়েচে? অথস্ত সেই সাদ্দাম হোসেন কার সুমায়’র ইরাক আর একনকের ইরাকের মদ্দি আকাশ পাতাল তফাত! কেন এই সব ঘটে স¹লি জানে কিন্তুক মুখচুপায় ধরার কারনে কেউ মুখ খুলতি চাই না।
আলাম কনে, মলাম যে!

আরও খবর

🔝