
বিশ্বের নানান দেশের সুংবাদ মাদ্যমে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ ভোটের বিষয়ডা গুরুত্বের সাতে আলোচিত হচ্চে। আজকের ভোটে কারা জিতপে সে বিষয়ে নানান জরিপ আর গবেষুণাধর্মী রিপোর্টে জুরালো আভাস দেচ্চে, আমলীগীর নেতৃত্বে মহাজোটই আবার ক্ষেমতায় আসতেচে। এই জোটের দুই মিয়াদের শাসনে বড় ধরনের অত্থনিতিক বৃদ্ধি অজ্জনসহ সরকারের নানান উন্নয়ন কাজের কথা উইটে আয়েচে ওইসব পোতিবেদনে। পোশংসা করা হয়েছে শেখ হাসিনা সরকারের এক দশকের শাসনে অজ্জিত রাজনিতিক শান্ত অবস্তা ও সন্ত্রাসবাদ বিরোধী নীতিরও। এর বিপরীতি এট্টু সমালোচুনা করা হয়েছে সংবাদ মাদ্যমের স্বাধীনতা কাইড়ে নিয়ে, কতা কওয়ার স্বাদীনেতা কুমায় দিয়া আর বিরোধী দলের বিরুদ্দে কঠোর অবস্থানের।
আমেরিকান সুংবাদ মাদ্যম বুলুমবার্গের এক পোতিবেদনে কওয়া হয়েচে, ২০০৯ সালে শেখ হাসিনা পোধানমুন্ত্রী হওয়ার পরেত্তে বাংলাদেশের অত্থনিতিক বৃদ্ধি কেরমে কেরমে বাড়েচে। আত্থিকভাবে লাভবান হচ্ছে দেশের বিভিন্ন কুম্পানি। অত্থনীতির উচো পোবৃদ্ধি আর আত্থিক খাতে চাঙা ভাব পোধানমুন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের তৃতীয় মিয়াদে ক্ষেমতায় আসারে বেগবান কত্তি পারে বিলে আভাস দিয়া হয়েচে। ওই পোতিবেদনে কওয়া হয়েচে, বাংলাদেশের অত্থনিতিক পরিস্থিতি ভালো থাকলিও, দেশটার সরকার বিরোদীগের দমন-পীড়নের অভিযোগে সমালোচিত হচ্চে। ভোটে হারলি শাসক দলের অনেকেরই বিরোধীগের মার গুতোন খাওয়ার মুকি পড়ার ভয় রয়েচে বিলে কওয়া হয়েচে ওই পোতিবেদনে। মারকিন ব্যবসায়িক সাময়িকী ফোর্বস এই ভোটরে ‘টিকে থাকার লড়াই’ বিলে লিকেচে, পিরায় এক দশক ধইরে বাংলাদেশ ৬ শতাংশের বেশি হারে পোবৃদ্ধি অজ্জন করচে। ফলে ২০০৯ সালের ১০ হাজার ৮০০ কোটি মারকিন ডলারের অত্থনীতি দশ বছরে ডাবলেরও বেশি বাইড়ে ২০১৮ সালে ২৫ হাজার কোটি মারকিন ডলারে উন্নিত হয়েচে। জাপান, চীন ও ভারতের কুম্পানিগুলোও এসব অগ্রগতির ভাগ পাচ্ছে। ওই বাণিজ্য সাময়িকী কইয়েচে, বিগত কয়েক বচরে বিএমপি নিতাদের আটকানো এবং জেলখানায় ভরার মদ্দি দিয়ে বিরোধীগের ওপর অভিযান জুরালো করেচে আমলীগ। বিএমপি নেত্রী খালেদা জিয়া আর তার বড় ছাবাল তারেক রহমানের বিরুদ্দেও কারাডন্ড ঘোষণার মাদ্যমে ভোটে অযোগ্য ঘোষণা কত্তি সক্ষম হয়েচে তারা। নেতৃত্ব সংকটের কারণে বেশ কয়ডা দলের সাতে মিলে বিএমপি জাতীয় ঐক্যফন্ট গঠন করেচে। এই জোটের নিতা নির্বাচিত হয়েচেন অক্সফোডে পড়াশুনা করা মুরুব্বী আইনজীবী ড. কামাল চাচা। সিএনএনের খবরে ভোটের উত্তেজুনারে প্রাধান্য দিয়া হয়েচে। শেখ হাসিনার উন্নয়ন নীতির পোশংসা করা হলেও কতা কওয়ার অধিকার খাটো করার সমালোচুনা করা হয়েচে। ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপির পোতিবেদনে শেখ হাসিনারে লোহামানবী কইয়ে আখ্যা দেচ্চে। বিটিশ ট্যাবলেটে ভোটের পোচারণার মারামারি প্রসঙ্গ সুমকি আনলিও শেষমেষ শেখ হাসিনার বিজয়ী হওয়ার আভাস দিয়েছে।
তালি আজকেই খেলা ফাইনাল, ফল বারোনোর অপেক্কামাত্তর।
শব্দার্থ
ক্ষেমতায় = ক্ষমতায়, পরেত্তে = পর থেকে, মুকি = মুখে, মদ্দি = মধ্যে, ছাবাল = ছেলে, সুমকি = সামনে