
যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ড থেকে এক রোগীর নমুনা সংগ্রহ করে করোনাভাইরাস আক্রান্ত কিনা নিশ্চিত হতে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এর আগেও পাঁচ রোগীর নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকা পাঠানো হলেও কারও করোনাভাইরাস সংক্রামক ধরা পড়েনি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন যশোরের সিভিল সার্জন ডাক্তার শেখ আবু শাহীন।
এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় একশ’ সাতজন। এদের মধ্যে অভায়নগরে আটজন, বাঘারপাড়ার চারজন, চৌগাছার ২৪ জন, সদর ২৭ জন, ঝিকরগাছা এক জন, কেশবপুর ৩০ জন, মণিরামপ্রু ১৩ জন, শার্শা চার জন। মোট যশোরে হোমকোয়ারেন্টাইনে ১০ মার্চ থেকে ২৯ মার্চ পর্যন্ত রোগীর সংখ্যা ২২৩৯ জন। এখনো পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী পাওয়া যায়নি। ফলে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।
যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাক্তার দিলীপ কুমার রায় জানান, আইসোলেশনে একজন রোগীর রোববার নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। হাসপাতালসহ আইসোলেশন ওয়ার্ড যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রস্তুত রয়েছে।
সিভিল সার্জন ডাক্তার শেখ আবু শাহীন জানান, করোনাভাইরাস প্রতিরোধে যশোর স্বস্থ্য বিভাগে পপিই পাঁচশ’৬০ পিচ, ফেস মাস্ক এক হাজার পিচ, এন-৯৫ মাস্ক ৫৯ পিচ, গগলস চশমা সাড়ে চারশ’ পিচ, প্লোলভ ১৩শ’ পিচ, সু-কভার চারশ’পিচ ও মপ ক্যাপ আড়াইশ’ পিচ মজুদ রয়েছে।