দিন সুমা চারিদিকি কিরাম যেন বদলায় যাচ্চে। আগে যে জিনুস পাওয়ার জন্যি মানুস আকাড় মাইরে থাইকতো একন খুন স্বীকার কিন্তুক তা নিতি স্বীকার না। এইটুক পইড়েই হয়ত অনেকের খটকা লাগদি পারি ভুল বগদিচি কিনা। হেজেমানে কইরে কলি বুজদি যুইত হবেনে। একসুমায় যদি শুনা যাইতো বিদেশতে কেউ আসতেচে তালি বাড়ি উছোই আনন্দ পইড়ে যাইতো। কেউ গাড়ি ভাড়া কইরে চইলে যাইতো ঢাকা বিমান বন্দর পন্তিক আইগোয় আনতি। যারা অতবেশী পাইত্তো না তারা নিদেন পক্কে যাইতো যশোর বিমান বন্দরে। টিটটিরে পাখির মতো উপর মুকো তাগায় থাইকতো ককন পেলেন আইসে ওলবে। যারা বিমান বন্দরের মদ্দি ঢুকতি পাইত্তো না তারা রানের মাতার দিয়ালের বাইরি উকিঝুকি মাইত্তো যদি এট্টু মুক দেকা যায়। কত সুমায় এই কত্তি যাইয়ে চোকিদারগের দাবোড় খাতি হইয়েচে। অথচ এই করোনার মদ্দি বিদেশ তো দুরির কতা ঢাকা বা নারানগঞ্জোত্তেই যদি কেউ বাড়ি আইয়েচে ভ্যালা আইগোয় আনা বাড়িতিই ঢুকতি পারবে কিনা সন্দেহ। অনেক জাগায় শুনলাম বর বাইরিত্তে বাড়ি আইয়েচে খবর পাইয়েই বউ ছাবাল মাইয়ে নিয়ে বাপের বাড়ি ভুকসি মাইরেচে। এ তো চাপানিতি যাওয়া। বাইরিত্তে আইয়েচে খবর পালি পোশাসন আর ইউনিয়ন পরিষদত্তে সেই বাড়ি লাল নিশান উড়োয় দিয়ে আসতেচে। যদিও চাল গম কিম্বা তেল চোরের বাড়ি কোন রঙের নিশান ওড়চে না। আগে বাড়ি কুটুম সাক্কেত আসলি কত ভালো লাইগদো আর একন কেউ থাকতি না শুদু দেকা কত্তি আসপে ইডা শুনলিও মনে হচ্চে না আসলিই ভালো হইতো। দেকা হলি হাতে হাত মিলোনো আর কুলাকুলি তো পিরায় যাদুঘরেই চইলে গেচে। এই ইদিও কারো বচর খুড়া কত্তি দেকলাম না। এই নিয়ে কতা উসাতিই এক ম্যা’ভাই কলে এ তো পুরোন কতা। আরো কত কি হচ্চে কলে খিয়াল কইরে দেকিচাও, আগে কেউ হাচি দিলি মনে কইত্তো কেউ মনে হয় তারে স্মরন কইত্তেচে তাই হাচি আইসতেচে আর একন কেউ হাচি দিলি মনে হচ্চে আজরাইল মনে হয় তার ফাইলডা হাতে নিয়ে নাড়াচাড়া কইত্তেচে, আইগোয় নিতি আইসলোব বিলে ! ইতি অভাগা আক্কেল চাচা ০১৭২৮৮৭১০০৩