
সেদিন এক মুরুব্বীর কাচে শুনলাম করোনা ভাইরাস মানসির শরীলি ঢুকার পত হচ্চে হাত মুখ নাক। এই তিনডে জাগা যদি কন্টোল করা যায় তালি করোনাত্তে বাচা সহজ। এই জন্যি বিশ^ স্বাস্ত্য সংস্তাত্তে শুরু কইরে স্বাস্ত্য বিশেষজ্ঞরা স¹লি কচ্চেন ঘন ঘন সাবান পানি দিয়ে হাত ধুতি আর মুক আর নাক পেচায়ে মাকস পত্তি। সেই মুরুব্বী হ্যাও কলেন পেত্তেক ১০০ বচর পর পর দুইনেয় ইরাম মহামারি আসে তাতে লোকসংখ্যা পিরায় ৩০ ভাগ চুয়া কইরে দিয়ে যায়। লোকজন ঘরের বাইরি যাতি পারে না, পোকৃতি আবার নতুন কইরে সাইজে নেয় এই সুমায়। কেন ইরাম হয় জানতি চালি মুরুব্বী কলেন, এর জন্যি দায়ি মানুসই। কিচু মানুস হ্যাতো পরিমান দূরায় মনে করে সেই এই দুইনেয় মালিক, যা মনে চাই তাই করে। কিডা মইল্লো কিডা বাইচলো তা দেকাদেকির সুমায় তাগের থাকেনা। তকন ইরাম এটাট্টা খাইন বাদায় দিয়ে সৃষ্টিকত্তা বুজোয় দেয় সামান্য এট্টুক জিনুসতে যাগের বাচার ক্ষেমতা নেই তাগের হ্যাতো বাহাদুরি আসে কনতে! এই সব কতা শুইনে ঘোরের মদ্দি পইড়ে গিলাম। ১০০ বচর আগে কি হইলো সিডা জানার দরকার আমার নেই, এই চালান জানে বাচতি পাল্লি তাতেই রক্কে। কিন্তুক এট্টা ভাবনা মনের মদ্দি ঘুরপাক খাতি লাইগলো। হাত আর মুখ হচ্চে এই ভাইরাসের গুড়া। মানসির যত খারাপ কাজ তার গুড়াও তো এই হাত আর মুখ। আমাগের ধম্মে আচে সব ইবাদত কবুল হওয়ার গুড়া হচ্চে হালাল খাওয়া। সিডা আমরা কয়জনে কত্তি পাচ্চি এই মুখির জন্যি। হাতে কইরে মচ্চি মুলামে হারাম টাকা কামোয় কত্তিচি। আবার বাজারে যাইয়ে আমরা হালাল সাবান, হালাল সবজি, হালাল গোস্ত খুজি, হালাল কামোয় কয়জনে খুজি কও দিনি বাপু? আমি মুক্কু সুক্কু মানুস জ্ঞানের বহর খাটো, এট্টা জিনুস বুজ পায়নে হারাম টাকা দিয়ে যতই হালাল জিনুস কিনা হোক সিডা কি হালাল থাকে? আরো এট্টা জিনুস বুজ পায়নে ইস্টার জলসা দেইকে দেইকে বাড়ির মদ্দি বিটিরে সব সুমায় বিটাগের সন্দোর চোকি দেকে। তারা খুন স্বীকার কিন্তুক তার বরের অন্য কোন মাইয়ের সাতে কোন সম্পক্ক মাইনে নিতি স্বীকার না। যে মাইয়েরা বরের অবৈদ্দ সম্পক্ক মানতি নারাজ তাগেরও কোন দিন বরের অবৈদ্দ কামোয় নিয়ে টু শব্দ কত্তি কোনটোয় শুনলাম না, ফ্যারাডা কি ? বাড়ির মতো সুমাজেও একই দশা, ছোট খাট অকাম কল্লি তা নিয়ে বড় বড় শালিস বসে, কিন্তুক অবৈদ্দ কামোয় নিয়ে কারো মুকি রা নেই, আলাম কনে, মলাম যে

!
ইতি
অভাগা আক্কেল চাচা
০১৭২৮ ৮৭১০০৩