আমাগের দেশে আস্তের আস্তের এই কতাডা সত্যি বিলে পোতিষ্টা পাতি চইলেচে যে রাজনীতির খাতায় নাম দিয়ে এট্টা পদ পদবী বাগায় নিতি পাল্লি যা ইচ্চে তাই করা যাবে। দলের পোভাবশালী এট্টা বা দুডো নিতাগের নিরিক কইরে তারা আইগোয়। গা’র জামা দিয়ে জুতো মুইছে দিয়ে আস্তাভাজন হয়। তারপর সময় সুযোগ মতো নজরানা আর চাহিদে মিটোয়ে পদ বাগায় নেয়। এরপর বাইরোয় পড়ে ঝিনুকির মদ্দি মুক্তোর আসল চিহারা। সুযোগ পালিই চক্করবৃদ্দি হারে সুদ সমেত তুইলে নেয় লাভে খাটানো আসল। দেকতি দেকতি টাকার কুমোর হইয়ে যায়,তকন আর তার ল্যাজে হাত দিয়ার কেউ থাকে না। মুকি মুকি চাউর হওয়া এই কতাডা আবার হালি কইরে সুমকি নিয়ে আইসলো রিজেন্ট হাসপাতাল। নিজিগের পোচার আর ব্যবসার ধান্দায় সরকারের সাতে বিনি পয়সায় চিকিসসের নাম কইরে চুক্তি করিল তারা। সেই সই করার দিনির ছবি একন ফেসবুকি ভাইসে বেড়াচ্চে। কিডা ছিলো না স্যানে ? হাসপাতালের মালিকির সাতে খোদ স্বাস্ত্যমুন্ত্রী, সচিব, মহাপরিচালকেত্তে শুরু কইরে স্বাস্ত্যখাতের রাঘব বুয়ালির সাতে চুচড়ো চান্দারাও ছিলো। এই পন্তিক তারা ১০ হাজার লোকের করোনা টেস কইরেচে। এরমদ্দি আইনশৃংখলা রক্কেকারী বাহিনীর হাতে রইয়েচে চার হাজার টেস রিপোট। পরীক্কের ফি সাড়ে চার হাজার টাকা কইরে টাইনে নিলিও কোন টেস মেস না কইরেই কম্পুটাত্তে সাট্টিফেট বাইরো কইরে ধরায় দেচে লোকজনরে। এই তিনমাসে তারা পিরায় ৩ কোটি টাকা টাইনে নেচে এই বুদ্দি পাতায়ে। র্যাবের হাতে ঘের খাইয়ে কম্পুটার অপারেটর সাফ কতা কইয়ে দেচে পোতিষ্টানের চিয়ারমেনের কতায় তারা এই কাজ কইত্তো। ঘের খাওয়া পাচটারে রিমান্ডে নেচে। আর পালের গুদারে ধত্তি মাঠে মহড়া শুরু হইয়েচে। ভাব আন্দাজ কত্তি পাইরে তিনি ভুকসি মাইরেচেন বিলে শুনা যাচ্চে। থলের বিলেই বাইরোয় আসতিই একন তার দলের পরিচয় নিয়ে ঠেলাঠেলি শুরু হইয়ে গেচে। যকন সুনার ডিম দিতো তকন স¹লি কইতো ইডা আমাগের হাস আর একন খাইন বাইদে খড়ে যাওয়া জুগাড় একন কচ্চে ইডা পরেগের হাস। কিডা জানে এর মদ্দি আবার কেউ করোনায় অসামান্য অবদান রাকায় জাতীয় ভাবে তার নামে করোনা পদক দিয়ার দাবি তোলে কিনা ! একনতো যার যা ইচ্চে তাই কচ্চে। ইতি অভাগা আক্কেল চাচা ০১৭২৮ ৮৭১০০৩