
তিন বছর পর চট্টগ্রামে শুরু হয়েছে মশক জরিপ। এডিস মশার প্রজননস্থল শনাক্ত, মশার ঘনত্ব পরিমাপ এবং ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা হবে এ জরিপের মাধ্যমে।
৪ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া এই মশক জরিপে কাজ করছেন ২৪ জন কীটতত্ত্ববিদ। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা কীটতত্ত্ববিদরা আটটি টিমে ভাগ হয়ে এই জরিপ কার্য পরিচালনা করছেন। প্রতি টিমে সদস্য রয়েছে তিনজন। এছাড়াও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীও এই জরিপে যুক্ত থাকছেন।
চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বি বলেন, মশক জরিপের জন্য ২০১৭ সালের দিকে একটি চিঠি ইস্যু হয়েছিল। পরে জরিপ আর করা হয়নি। সপ্তাহখানেক আগে আবার নতুন করে একটি চিঠি ইস্যু করেছি। এর প্রেক্ষিতে জরিপ শুরু হয়েছে।
সর্বশেষ ২০১৭ সালে মশক জরিপ হয় চট্টগ্রামে। ২১ আগস্ট থেকে ২৫ আগস্ট নগরীর ৪১ ওয়ার্ডকে সাতটি জোনে ভাগ করে ৮২০ স্থানে এ জরিপ চালানো হয়।