বৃহস্পতিবার ঘরের মাঠ স্তাদিও আলবার্তো হোসে আরমান্দো স্টেডিয়ামে শুরু থেকে আর্জেন্টিনা আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলে । তবে গোছানো ফুটবল খেলতে না পারায় কারণে চূড়ান্ত পর্যায় গিয়েও গোলের দেখা পাচ্ছিল না।

খেলার ১১তম মিনিটে আর্জেন্টাইন মিডফিল্ডার লুকাস ওক্যাম্পাসোকে প্রতিপক্ষের ডিফেন্ডার পারভিস এস্তুপিনান ফাউল করেন। এতে রেফারি পেনাল্টির বাঁশি বাজান। আর এ সুযোগেই ১৩তম মিনিটে গোল করে আলবিসেলেস্তাদের এগিয়ে নেন অধিনায়ক মেসি।

তবে বিরতির আগে আরও কয়েকটি সুযোগ পেলেও ইকুয়েডরের রক্ষণের কাছে প্রতিহত হওয়ায় গোলের ব্যবধান বাড়াতে পারেনি আর্জেন্টিনা।

দ্বিতীয়ার্ধে শুরুতেই গোলের ব্যবধান বাড়াতে পারতো আর্জেন্টিনা। মেসির থেকে পাওয়া বল গোলমুখের একেবারে কাছ থেকে শট নিয়েও বঞ্চিত হন ওক্যাম্পাসো। এই সেভিয়া তারকার শটটি রুখে দেন ইকুয়েডর গোলরক্ষক আলেক্সান্দার দোমিঙ্গেস।

এরপর আরও কয়েকটি সুযোগ পেলেও কাজে লাগাতে পারেনি আর্জেন্টিনা। ফলে ১-০ গোলের জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে তাদের।