
আগামী ২৭ ও ২৮ নভেম্বর ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশনের আয়োজনে ৩৬ তম জুনিয়র অ্যাথলেট প্রতিযোগিতা। এই আসরে অংশ নেবে যশোরের তিনটি দল। যশোরের অ্যাথলেটদের লক্ষ্য সর্বোচ্চ সাফল্য অর্জন করা।
গত তিন মাস ধরে কখনো কালেক্টরেট চত্বরে আবার কখনো উপশহর কেন্দ্রীয় ক্রীড়া উদ্যানে যশোরের অ্যাথলেটরা নিয়মিত অনুশীলন অব্যাহত রেখেছেন। আর তাদের দেখভাল করছেন যশোর জেলা ক্রীড়া সংস্থার অ্যাথলেট পরিষদের সম্পাদক শ্রীনিবাস হালদার।
একাধিক সূত্র জানিয়েছে, যশোর থেকে জেলা ক্রীড়া সংস্থার ২৮ জন অ্যাথলেট ও দু’জন কর্মকর্তা, শেখ কামাল স্মৃতি অ্যাথলেট একাডেমির পক্ষ থেকে পাঁচজন অ্যাথলেট ও এক জন কর্মকর্তা এবং শিক্ষাবোর্ডের পক্ষ থেকে পাঁচজন অ্যাথলেট ও একজন কর্মকর্তা জুনিয়র অ্যাথলেট প্রতিযোগিতায় অংশ নেবে।
শিক্ষাবোর্ডের ক্রীড়া অফিসার আ ফ ম আশাফুদ্দৌলা জানান,তাদের বিষয়টি এখনো পুরোপুরি চূড়ান্ত হয়নি। তবে,অংশগ্রহণের বিষয়ে কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
গত আসরে যশোরের পক্ষে ছয়টি পদক এসেছিল। এবারের আসরে অংশ নিচ্ছে না বিকেএসপি। সেই বিবেচনায় যশোরের অ্যাথলেট সংশ্লিষ্টদের লক্ষ্য সর্বোচ্চ সাফল্য ঘরে আনা। গত আসরে একশ’১০ মিটার হার্ডলে ব্রোঞ্জ ও উচ্চলাফে রৌপ্য পদক এনে দিয়েছিলেন ইমদাদুল ইসলাম। তিনি জানান, করোনার মধ্যেও তারা অনুশীলন অব্যাহত রেখেছেন। আশা করছেন এবার আরো ভালো পারফরম্যান্স করতে পারবেন।
অ্যাথলেটিক্স পরিষদের সম্পাদক শ্রীনিবাস হালদার জানান, প্রতিযোগিতা উপলক্ষে বেশ আগে থেকে তারা ভালো করার লক্ষ্য স্থির করেছেন। সে লক্ষ্যে প্রতিদিন অ্যাথলেটরা অনুশীলন করছেন। পদক জয়ের বিষয়টি অ্যাথলেটদের পারফরম্যান্সের উপর নির্ভর করে। তারা মাঠে ভালো করলে অবশ্যই ভালো ফল আসবে।