
যার পাওয়োর আচে তার জন্যি সাত খুন মাপ। তাগের কোন নিয়ম কানুনির বালাই নেই। যত আইনির খাড়া সলিম কলিমগের জন্যি। ওই সব ম্যা’ভাইগের নিয়মের কতা যেই কতি যাবা অমনি খাররা হবে। অনিময়ডাই তাগের কাচে নিয়ম। অনেক অপিস আদালতে কোন কাজে সাধারন মানস গেলি অপিসির লোকজন মানসির সাতে কুককুড়ি খেলা কত্তি থাকে। এর কাচে না ওর কাচে, এই টেবিল না সেই টেবিল। দিনির পর দিন হাইটে পা’র তলার জুতো খয়া হইয়ে যায় অথচ দেকা যায় সুমকির পর আইসে কেউ হুমকি ধামকি দিয়ে, কেউ চিনা পরিচয় কইরে, কেউ দামি মুবাল ফোন কানে ধরায় দিয়ে কারো দিয়ে কওয়ায়ে কাজ সাইরে নিয়ে চলে যাচ্চে। আর সাধারন মানসির জন্যি উল্টো নিয়ম। অপিসির সাহেব সুবোতো দূরির কতা পিয়ন চাপরাশি আর হাতারা নিরীহ লোকের উপর সাহেব হিসাবে চইড়ে বসে। তাগের আঙাচেই টিকা মুশকিল। কিন্তুক যেই দলদারী করা লোক আসে সেই অপিসির স¹লি তার কুটুম সাইজে যায়। জামোই আসলি যিরাম চারিদিকিত্তে ছুইটে আসে সিরাম স¹লি আগোয় আসে বুজোনোর চিস্টা দেই এই অপিসি সেইতিই তার এক মাত্তর লোক। হ্যামন কোন কাজ নেই তার জন্যি করা যাবে না। ভাবডা ইরাম বউ ছাবাল মাইয়ের দায়িত্ব নিলি জীবনও তার জন্যি দিতি পারে। অথচ অপিসির ঐসব লোকের কাচে গরিবগুরো লোক গেলি মনে হয় সতীনির ছাবাল আইয়েচে। অনিয়মডাই দিনকে দিন নিয়ম হইয়ে যাচ্চে। নিয়মের কতা কলি একন অনেকের গা জলে। মুকি না কলিও আচরনে বুজোয় দেই হ্যানতে দূর হও দিনি। কারে কি কবো। অপিসির যে মানুসগুলো সাধারন মানসির সাতে দূরছেই করে তলশুড়া যুগাযোগ কল্লিই তাগের তিতে কণ্ট মিটে যায়। আগে ছিলো গলায় গলায় পিরিত একন হয়চে তলায় তলায় পিরিত। ফাইলির তলা দিয়ে, টেবিলির তলা দিয়ে কিম্বা হাতের তলা দিয়ে কিচুমিচু দিলিই এমন হালুছালু করবে মনে হবে কিডারে তুই কনে ছিলি, আগে আসিস নি ক্যান। হালি কইরে আবার নতুন এট্টা নিয়ম চালু হইয়েচে। পিরায় অপিসি দেকচি ক্যামেরা পাতায়েচে কিডা কনে কি কচ্চে, কোন টাকাকড়ি লেনদেন হচ্চে কিনা। অথচ স্যানেও বদলায় গেচে তলশুড়ার ধরন। ক্যামেরা সুমকি সবাই সাধু আর আবডালে গেলি যে লাউ সেই কদু। আগে টাকা হাতে দিতো, মাঝে খামে দিতো, একন দিতি হচ্চে ফাইলির কাগজের মদ্দি গুইজে যাতে সিসি ক্যামেরা না পায় খুইজে। আলাম কনে, মলাম যে !
ইতি
অভাগা আক্কেল চাচা
০১৭২৮৮৭১০০৩