সোমবার ৫ জুন ২০২৩ ২২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০
                
                
☗ হোম ➤ রাজনীতি
নজরদারিতে ফখরুল, আমান ও মিন্টু
ঢাকা অফিস:
প্রকাশ: রোববার, ৫ মার্চ, ২০২৩, ৭:১৮ পিএম |
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া রাজনীতি করতে পারবেন না-তার মুক্তির সময় এমন কোনো শর্ত সরকার দেয়নি। আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের এমন বক্তব্যের উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপি নেতাদের অনেকে। তারা বলেছেন, এর পেছনে মানুষকে বিভ্রান্ত করা সরকারের উদ্দেশ্য বা কোনো দুরভিসন্ধি থাকতে পারে। যদিও কোনো দুরভিসন্ধি থাকার অভিযোগ অস্বীকার করা হচ্ছে সরকারের পক্ষ থেকে। ফলে খালেদা জিয়ার রাজনীতি নিয়ে মন্ত্রীদের কথাবার্তা বিএনপির অনেকে নেতা-কর্মীদের নিজেদের মধ্যেই বিভ্রান্তি বা সন্দেহ সৃষ্টি করেছে। এ নিয়ে দলে নানামূখী আলোচনা হচ্ছে। সরকার হঠাৎ খালেদা জিয়া বিষয়টিকে সামনে নিয়ে আসাতে দলেরই কারও কারও সংশ্লিষ্টতা আছে বলে মনে করছেন বিএনপির কেউ কেউ। বিএনপির কোনো কোনো নেতা মনে করেন দলের কেউ কেউ সরকারের সাথে সমঝোতা করছে। আর এক্ষেত্রে  তিন জনের নাম দলের ভেতরে আলোচিত হচ্ছে। যাদেরকে অন্যরা নজরদারি করছেন বলে জানা গেছে। নিজ দলেই নজরদারিতে থাকা বিএনপির তিনজন নেতা হলেন;
মির্জা ফখরুল ইসলাম: দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাজনীতি করতে পারা না পারা বিষয়টির সাথে মহাসচিব মির্জা ফখরুলের সংশ্লিষ্টতাতে উড়িয়ে দিচ্ছেন না দলের হাইকমান্ড। নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে বিএনপি যাবে না বলে ঘোষণা দিয়েও ২০১৮ সালে নির্বাচন অংশ নেয় দলটি। এর আগে গণফোরামের নেতা ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে ঐক্যফ্রন্টে যোগ দেয় বিএনপি। যার মূল কারিগর ছিলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। দলের বেশির ভাগ নেতা মনে করেন, ওই নির্বাচন অংশ নেওয়া দলের বড় বড় ভুল সিদ্ধান্তগুলোর একটি। ফলে এবার শেষ মুহূর্তে মির্জা ফখরুলের ভূমিকা সে রকম কিছু হবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহের অবকাশ রয়েছে।
আমানউল্লাহ আমান: বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমানের ভূমিকা নিয়েও দলটিতে সংশয় তৈরি হয়েছে। বিশেষ করে ১০ ডিসেম্বরের ঘটনাকে কেন্দ্র তাকে সন্দেহ-অবিশ্বাস তৈরি হয়। ৭ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে চার শতাধিক নেতা-কর্মী গ্রেফতার হলেও পরের দিন আমানের জামিন নিয়ে সন্দেহ রয়েছে দলের হাইকমান্ডের। এছাড়া ২০ দলীয় জোট ভেঙে দেওয়া, আবার গুলশানে চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে ১৫ সংগঠনের সমন্বয়ে জোট করা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা তৈরি হয়। কারণ এটা আমান উল্লাহ আমানের তত্ত্বাবধানে হয়েছে বলে দলের নেতাদের কাছে তথ্য রয়েছে।
আবদুল আউয়াল মিন্টু: নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং বর্তমান সরকারের পদত্যাগ সংসদ বিলুপ্তসহ ১০ দফা দাবিতে বিএনপি যখন কর্মসূচি করছে ঠিক এমন সময় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতির কথা জানান দলটির এই ভাইস চেয়ারম্যান। জানা গেছে, তার তত্ত্বাবধানে ইতোমধ্যে ২০০ আসনের প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়েছে। আর বাকি ১০০ টি আসন শরিকদের জন্য রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। উল্লেখ্য যে, আবদুল আউয়াল মিন্টু দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়ার ঘনিষ্ট বলে দলীয় নেতাদের সূত্রে জানা গেছে।



গ্রামের কাগজ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন


সর্বশেষ সংবাদ
দিনা কইরে ঘি খালি এইরামই হবে!
আ’লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ৯ জন
সড়কে দু’হাজার মেহগনি গাছ লাগিয়েছেন সাংবাদিক আব্দুর রহমান
দূষণের বড় কারণ পলিমার
তাপদাহে মরি মরি অবস্থা
জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক বাপ্পী আটক
যশোরে দু’ বিচারকরে বদলি জনিত বিদায় সংবর্ধনা
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় তেজ, প্রবল বৃষ্টির আশঙ্কা
হোয়াটসঅ্যাপে এই মেসেজ এলে সাবধান, ক্লিক করলেই সর্বনাশ
ভারতের উড়িষ্যায় ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে প্রায় ৩শ, আহত ৯শ’
৯০ টাকার বিক্রি এখন মাসে ৫০ হাজার টাকা
ভাড়া ফ্ল্যাটে জাল টাকা তৈরি করতেন তারা
পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধের পথে
বারবাজার মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে পাইলটিং স্মার্ট স্কুল ঘোষণা
আমাদের পথচলা | কাগজ পরিবার | প্রতিনিধিদের তথ্য | অন-লাইন প্রতিনিধিদের তথ্য | স্মৃতির এ্যালবাম
সম্পাদক ও প্রকাশক : মবিনুল ইসলাম মবিন | সহযোগী সম্পাদক : আঞ্জুমানারা
পোস্ট অফিসপাড়া, যশোর, বাংলাদেশ।
ফোনঃ ০২৪৭৭৭৬২১৮০, ০২৪৭৭৭৬২১৮১, ০২৪৭৭৭৬২১৮৩ বিজ্ঞাপন : ০২৪৭৭৭৬২১৮৪, ই-মেইল : [email protected], [email protected]
কপিরাইট © গ্রামের কাগজ সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | Developed By: i2soft