শিরোনাম |
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগসহ ১১টি রাজনৈতিক দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণার নির্দেশনা চেয়ে করা রিট প্রত্যাহার করে নেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের (দশম, একাদশ ও দ্বাদশ) বৈধতা নিয়ে করা রিটটিও চালাবেন না সারজিস আলম ও হাসনাত আবদুল্লাহ।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) সকালে তাদের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আহসানুল করিম বিচারপতি ফাতেমা নজীবের কোর্টে এসে বলেন তারা রিটটি আর চালাতে চান না। পরে হাইকোর্ট তা কার্যতালিকা থেকে বাদ দিয়ে দেন।
সোমবার (২৮ অক্টোবর) হাইকোর্টে পৃথক রিট আবেদন দুটি করেছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা সারজিস আলম, আবুল হাসনাত (হাসনাত আবদুল্লাহ) ও হাসিবুল ইসলাম।
গতকাল রিট দায়েরের পর সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ তার ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেন। সেখানে তিনি লেখেন ‘২টি রিট করেছি
১. আওয়ামী লীগের বিগত ৩টি নির্বাচনকে কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না এবং অবৈধভাবে প্রাপ্ত সুবিধাগুলো কেন ফিরিয়ে দেবে না সে বিষয়ে প্রথম রিট৷
২. এই মামলার রায় না হওয়া পর্যন্ত কেন তাদেরকে পলিটিক্যাল সকল একটিভিটি থেকে বিরত রাখা হবে না সে বিষয়ে দ্বিতীয় রিট৷ দল হিসেবে নিষিদ্ধ কিংবা নিবন্ধন নিষিদ্ধের কোনো কথা রিটে নেই ৷
এর আগে গত আগস্ট মাসে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ চেয়ে একটি রিট করা হয়েছিল। বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ রিটটি তখন খারিজ করে দিয়েছিলেন।
গত ২৩ অক্টোবর রাতে আওয়ামী লীগের ভাতৃপ্রতীম দল ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ সংগঠন বিষয়ে প্রজ্ঞাপনটি জারি করে অন্তর্বতীকালীন সরকার।