শিরোনাম |
ছিনতেই হওয়ার মাত্তর ৩২ দিনির মদ্দি আমাগের দেশের জাহাজ এমভি আবদুল্লারে ছিনতেইকারীগের কাচতে ছুটোয় নিয়াসা হইয়েচে। বিষয়ডা জাইনে আল্লাদে আটকান হওয়ার মতো দশা। বিশেষ কইরে জাহাজে থাকা ২৩ জন নাবিকগের জন্যি পরিবারের লোকসহ স¹লির জন্যি জানের মদ্দি কাইন্দে দিচ্চিল। তেবে সুমালিয়ার দস্যুগের কিচু হইলো না, সিডা ভাবলি জানের মদ্দি এট্টা খচখচানি থাইকেই গেলো।
শুনতি পালাম পেলেনতে তিন খতে টাকা ফেলার পর তারা টাকা ছ্যাপ দিয়ে গুনে তারপর জাহাজতে উইলে গেচে। তেবে সিডা টাকা না কইয়ে ডলার কলি আরো যুইত হয়। কানাঘুষো চলচে দস্যুগের ৫০ লক্ক ডলারের দাবি মাইনে নিয়েই জাহাজ আর নাবিকদের ছুড়োয় আনতি হইয়েচে। তেবে সুমালিয়ার ডাকাতগের হাতে ঘের খাওয়া বাংলাদেশী জাহাজ ইডায় পেত্তম না। এর আগেও একই কুম্পানীর জাহাজ ডাকাতরা ছিনতেই করিল। ২০১০ সালে কেএসআরএম গ্রুপির আরাট্টা জাহাজ এমভি জাহান মণি ছিনতেই করিল সুমালিয়ান দস্যুরা। ওই জাহাজ উদ্ধার কত্তি ৯৯ দিন সময় লাগিল। চিনা ডাকাত আর পুরোন অভিজ্ঞতা কাজে লাগায়ে ইবার এট্টু জলদি ছাড়ানো গেচে বিলে দাবি কইরেচে কত্তিরপক্ক। তেবে কত টাকায় মিটগুট হইয়েচে সিডা কতি তারা নারাজ। তাইগের ভাইস্য হচ্চে চাপনিতি এট্টা মিটগুট হইয়েচে স্যানে এট্টা শত্ত ছিল কোনটোয় মুখ খুলা যাবেনা। সেই শত্তের চুতায় সই কইরে আইছি সে কারনে কতি পারবো না খতেই কয় টাকা ছিল।
এমভি আবদুল্লাহর আগে সব্বশেষ মুক্তিপণ ছাড়াই বুলগেরিয়ার জাহাজ এমভি রুয়েনকে উদ্ধার করা হয়। এমভি রুয়েন কমান্ডো অভিযান চালায়ে ভারতীয় নৌবাহিনী উদ্ধার করে গত ১৬ মার্চ। তিন মাস জিম্মিদশায় ছিল জাহাজডা। এর আগে ইসরায়েলের একটি জাহাজ ছিনতেই কল্লিও সফল হয়নি দস্যুরা। এক দিনির মাথায় আন্তরজাতিক নৌবাহিনী জাহাজডা উদ্দার কইরে ফেরট দিলো। কিন্তুক আমাগের বেলায় বিনি টাকায় ছুড়োতি কেউ আইগোয় আসিনি শুনলাম। তেবে মুক্তিপণ দিয়ে ছুড়োনোর পর ইউরোপের দুডো যুদ্দু জাহাজ আমাগের দেশের জাহাজডারে গাড দিয়ে আইগোয় দেচে সিডাও বা কম কিসি।
তত্য পোযুক্তির হ্যাতো উন্নতির মদ্দিও ডাকাতগের কতামতো মুক্তিপণ দিয়াডা আমাগের শক্তি না দূব্বলতা বুইজে উটতি পাল্লাম না। আলাম কনে, মলাম যে!
ইতি-
অভাগা আক্কেল চাচা