gramerkagoj
রবিবার ● ১৯ মে ২০২৪ ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
gramerkagoj
শিরোনাম
শিরোনাম ইসরায়েলগামী অস্ত্রের জাহাজকে বন্দরে জায়গা দিল না স্পেন যশোর পরিবহন সংস্থা শ্রমিক ইউনিয়নে সভাপতি বাচ্চু, সম্পাদক মোর্ত্তজা যুবমহিলালীগ থেকে ফাতেমা আনোয়ার বহিস্কৃত মাগুরা রেলপথ যাবে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ -রেলপথ মন্ত্রী জিল্লুল হাকিম এমপি মণিরামপুরে এমপি ইয়াকুব আলীর সংবর্ধনা শান্তির জনপদে অশান্তির অপচেষ্টা চালালে প্রতিহত করতে হবে বিপুল ফারাজীকে বিজয়ী করতে বীরমুক্তিযোদ্ধাদের সভা কেশবপুরে নবনির্বাজিচত চেয়ারম্যান-ওসির বিরুদ্ধে মামলার ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন চেয়ারম্যান পদে মোস্তানিছুর-হাবিব সমানে সমান ঝিনাইদহে এসএসসি পরীক্ষার আগেই ২১৩ ছাত্রী বাল্যবিয়ের শিকার ঝিনাইদহে আধিপত্য নিয়ে সংঘর্ষে আহত ২০, আটক ৫
শিক্ষাঙ্গণে প্রাণ ফেরাতে সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত
প্রকাশ : বুধবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি , ২০২১, ০৮:৪০:৫০ পিএম
:
1614177705.jpg
নানা বিচ্ছিন্ন কারণে দেশের বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে উত্তাল পরিস্থিতি বিরাজ করছে। সোমবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হলের তালা ভেঙে দলবলসহ ভেতরে প্রবেশ করে শিক্ষার্থীরা। তার আগে হলের তালা ভেঙে হলে ওঠে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। দীর্ঘ প্রায় একবছর টানা বন্ধ থাকার কারণে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় যে হতাশা ও অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে, এসব অস্থিরতা তারই প্রকাশ।দেশের সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয় আগামী ২৪ মে থেকে খুলবে, এর আগে ১৭ মে থেকে হল খোলা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। এমন পরিস্থিতিতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে বলেন প্রধানমন্ত্রী। তারপরেই দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও আবাসিক হল সমূহ খোলার ঘোষণাটি এসেছে। বিষয়টি খুবই ইতিবাচক। করোনাভাইরাস মহামারিতে শিক্ষার্থীদের সুরক্ষায় সরকারি নির্দেশে ২০২০ সালের ১৯ মার্চ থেকে দেশের সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস ও হল বন্ধ রয়েছে। তবে অনলাইন ক্লাস চালু রয়েছে। দীর্ঘ এই সময়ের মধ্যে অনেক শিক্ষার্থীর শিক্ষা জীবন চিরদিনের মতো বন্ধ হবার পাশাপাশি অনেক প্রতিষ্ঠানে প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয়েছে বলে গণমাধ্যমে নানা সংবাদ প্রকাশ হয়েছে।সার্বিক বিষয়ে সরকার করোনা পরিস্থিতির নানাদিক বিবেচনা করে শীঘ্রই দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে জোর দিয়েছে। সোমবারের মন্ত্রিসভার বৈঠকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। দেশে ভ্যাকসিনেশন কর্মসূচি পুরোদমে চলছে এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সবাই হয়তো দ্রুতই এই কর্মসূচির আওতায় এসে যাবে। এই পরিস্থিতিতে আমাদের দেশেও বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পাঠ কার্যক্রমের পরীক্ষিত নিয়ম মেনেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা হবে বলে আমাদের আশাবাদ।

আরও খবর

🔝