gramerkagoj
রবিবার ● ১৯ মে ২০২৪ ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
gramerkagoj
শিরোনাম
শিরোনাম ইসরায়েলগামী অস্ত্রের জাহাজকে বন্দরে জায়গা দিল না স্পেন যশোর পরিবহন সংস্থা শ্রমিক ইউনিয়নে সভাপতি বাচ্চু, সম্পাদক মোর্ত্তজা যুবমহিলালীগ থেকে ফাতেমা আনোয়ার বহিস্কৃত মাগুরা রেলপথ যাবে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ -রেলপথ মন্ত্রী জিল্লুল হাকিম এমপি মণিরামপুরে এমপি ইয়াকুব আলীর সংবর্ধনা শান্তির জনপদে অশান্তির অপচেষ্টা চালালে প্রতিহত করতে হবে বিপুল ফারাজীকে বিজয়ী করতে বীরমুক্তিযোদ্ধাদের সভা কেশবপুরে নবনির্বাজিচত চেয়ারম্যান-ওসির বিরুদ্ধে মামলার ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন চেয়ারম্যান পদে মোস্তানিছুর-হাবিব সমানে সমান ঝিনাইদহে এসএসসি পরীক্ষার আগেই ২১৩ ছাত্রী বাল্যবিয়ের শিকার ঝিনাইদহে আধিপত্য নিয়ে সংঘর্ষে আহত ২০, আটক ৫
‘গ্যাসেস অক্সিজেন প্রচুর মজুত আছে, দ্রুত কনভার্ট করতে হবে’
প্রকাশ : রবিবার, ২৫ এপ্রিল , ২০২১, ০৭:২৯:৩৪ পিএম
ঢাকা অফিস:
1619357792.jpg
ভারতের রপ্তানি বন্ধের শঙ্কায় দেশে ৩টি প্রতিষ্ঠানকে মেডিকেল অক্সিজেন তৈরির অনুমোদন দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। চাহিদা আরও বাড়লেও বিকল্প উপায়ে সামাল দেয়া সম্ভব বলে মত দেন মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির। দৈনিক দেড়শ’ টন চাহিদার বিপরীতে ১১০ টন তৈরি হচ্ছে বাংলাদেশেই।বাতাস থেকে অক্সিজেন টেনে নেওয়ার শক্তিই নিঃশেষ করছে কোভিড ১৯। করোনার নতুন নতুন ভ্যারিয়েন্ট শুরুতেই তীব্র শ্বাসকষ্টের জন্ম দেওয়ায় অক্সিজেনের চাহিদা বেড়েছে ব্যাপকভাবে।রাজধানীর কয়েকটি কোভিড হাসপাতাল ঘুরে দেখা যায়, কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউ হাসপাতাল ভেদে অক্সিজেনের চাহিদা ২০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়েছে।রাজধানীর মুগদা জেনারেল হাসপাতালের পরিচালক ডা. অসীম কুমার নাথ বলেন, বর্তমানে যেসব রোগী আসছেন তাদের অক্সিজেন প্রয়োজন পড়ছে প্রথম থেকেই। গতবছর যারা হাসপাতালে অক্সিজেন সরবরাহ করেছে তারাই এ বছর সেখানে প্রায় শতকরা ২০ ভাগ বাড়িয়েছে।কোভিড রোগীর সংখ্যা বাড়ায় প্রতিদিন অক্সিজেনের চাহিদা ১০০ থেকে ১৫০ টনে পৌঁছেছে। সরবরাহকারী প্রধান দুটি প্রতিষ্ঠান লিন্ডে এবং স্পেক্ট্রা মোট ১১০ টন জোগান দিচ্ছে। এ ছাড়া আরও ৪০ টন অক্সিজেন আমদানি করা হয় ভারত থেকে। দেশের বর্তমান কোভিড পরিস্থিতিতে অক্সিজেনের সংকট তৈরি হলেও বিকল্প উপায়ে তা নিরসন সম্ভব বলে মত দেন অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির।মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির বলেন, লিকুইড গ্যাসের ওপর আমাদের নির্ভরতা কমানো, যেহেতু আমাদের উৎপাদন এতটা উন্নত না। তাহলে আমরা যে যে জায়গায় ছোট ছোট হাসপাতাল আছে সেগুলোতে ম্যানিফল্ডারের মাধ্যেমে যেহেতু আমাদের গ্যাসেস অক্সিজেন প্রচুর মজুত আছে, সেহেতু দ্রুত কনভার্ট করলে আমরা আপাতত এই শঙ্কার মধ্যে পড়ার সম্ভাবনা নেই।     ভারতের বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে অক্সিজেন রফতানি বন্ধ হতে পারে যে কোনো সময় এমন শঙ্কা বিবেচনায় ইতোমধ্যেই স্থানীয় ৩টি প্রতিষ্ঠানকে সাময়িকভাবে মেডিকেল অক্সিজেন তৈরির অনুমোদন দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। বর্তমানে যাদের মেডিকেল অক্সিজেন উৎপাদনের সক্ষমতা ৩৫ টন।স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ডা. রোবেদ ইমন বলেন, যারা তৈরি করে সেসব কোম্পানির সঙ্গে কথা হয়েছে প্রাথমিকভাবে।মাঝারি ও তীব্র কোভিড রোগীর সংখ্যা আরও বাড়লে অক্সিজেনের চাহিদা আরও বাড়তে পারে সঙ্গে বন্ধ হতে পারে ভারত থেকে আমদানির পথ। তাই সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখতে সবকটি বিকল্প পথ উন্মোচনের জোর তাগিদ বিশেষজ্ঞদের।

আরও খবর

🔝