প্রকাশ : সোমবার, ২৪ মে , ২০২১, ০৮:২০:০৪ পিএম
দৈনিক গ্রামের কাগজে শার্শা পল্লী বিদ্যুত অফিসের দু’কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তথ্য বহুল সংবাদ প্রকাশের পর তদন্ত ঠেকানোর জন্য দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন অভিযুক্তরা। জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার রাফিউল ইসলাম ও ওয়ারিং পরিদর্শক ফখরুল ইসলামের বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। সচেতন মহলের অভিযোগ শিবচন্দ্রপুর গ্রামের মৃত এদবার আলী মোড়লের পুত্র নাসির উদ্দিন উপজেলা সেচ কমিটির মাধ্যমে সেচ লাইসেন্স অনুমোদন সাপেক্ষে লাইসেন্স প্রাপ্ত হন। নীতিগতভাবে সেচ লাইসেন্স সংযোগ দেওয়ার কথা নাসির উদ্দীনের নামে। ওই কর্মকর্তাদ্বয় মোটা অংকের উৎকোচের বিনিময়ে যে মৌজায় যে দাগে সেচ লাইসেন্স অনুমোদন দিয়েছেন ওই দাগে ওই ব্যক্তিকে সংযোগ না দিয়ে বেড়ী গ্রামের আছর উদ্দীনের পুত্র রবিউল হোসেনের নিকট থেকে মোটা অংকের উৎকোচের বিনিময়ে ভুয়া ওয়ারিং রিপোর্ট দেখিয়ে দুই কর্মকর্তার যোগসাযোসে রবিউলের নামে সংযোগ দেওয়ার জন্য সিএমও কাটা হয়। এমনি সময়ে নাসির উদ্দীন ঘটনাটি জানতে পেরে শার্শা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের ডিজিএম বরাবর তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এ কমকর্তাদ্বয় শার্শা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে যোগদান করার পর থেকে এ ধরনের অপরাদ ও অপকর্ম ঘটিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করেছেন। একাধিক সেচ গ্রাহকের অভিযোগ জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার রাফিউল ইসলাম ও ওয়ারিং পরিদর্শক ফখরুল ইসলাম অধীনস্ত কর্মকর্তাকে তোয়াক্কা না করে ভুয়া রির্পোট ও ভুল বুঝিয়ে একাধিক ঘটনার জন্ম দিয়েছেন।