gramerkagoj
শনিবার ● ৪ মে ২০২৪ ২১ বৈশাখ ১৪৩১
gramerkagoj
শিরোনাম
শিরোনাম স্মার্ট নাজিরপুর গড়তে শাহিনকে উপজেলা চেয়ারম্যান করতে একট্টা এলাকাবাসী হাতীবান্ধায় দুই প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষ, সাংবাদিকসহ আহত ১০ তরুণদের কর্মক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে অর্থনীতি সমৃদ্ধ করা সম্ভব : স্থানীয় সরকার মন্ত্রী যুদ্ধবিরতিতে রাজি হামাস, যে কোনো সময় ঘোষণা মোরেলগঞ্জে হত্যা মামলার আসামীদের গ্রেফতারসহ ফাঁসির দাবিতে এলাকাবসীর মানবন্ধন গঠনমূলক সমালোচনাকে আমরা স্বাগত জানাই : তথ্য প্রতিমন্ত্রী ব্যয় নিয়ন্ত্রণ করুন কুম্ভ, বিষণ্নতায় ভুগবেন কর্কট অভিযোগ এলে প্রার্থিতা বাতিল হতে পারে : ইসি রাশেদা ঢাকা-ভাঙ্গা-রাজবাড়ী রুটে নতুন কমিউটার ট্রেনের উদ্বোধন বিদেশে বসে হত্যার নির্দেশনা দেয় প্রেমিকা
বাবুলের সন্তানদের বক্তব্য নিতে হবে সমাজসেবা কার্যালয়ে: হাইকোর্ট
প্রকাশ : বুধবার, ৮ জুন , ২০২২, ০৪:০৬:০১ পিএম
ঢাকা অফিস: :
1654682783.jpg
সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম হত্যা মামলায় তাদের দুই সন্তানকে শিশু আইন মেনে মাগুরা জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে বক্তব্য নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।শিশুদের দাদা ও চাচার করা এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বুধবার (০৮ জুন) বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।আদালতের আদেশে বলা হয়, শিশু আইনের বিধান অনুসরণ করে মাগুরা জেলা সমাজ সেবা কার্যালয়ের একজন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, একজন নারী পুলিশ সদস্য এবং শিশুদের দাদা উপস্থিত থাকবেন। বক্তব্য গ্রহণের পর্যাপ্ত সময়ের পূর্বে তাদের উপস্থিত করতে হবে।আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. সারওয়ার হোসেন।গত ১৬ মার্চ দুই সন্তানকে শিশু আইন মেনে সতর্কতার সঙ্গে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নির্দেশ দেন চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ। এই আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্ট আবেদন (রিভিশন) করেন বাবুলের বাবা আবদুল ওয়াদুদ ও বাবুলের ভাই হাবিবুর রহমান। শিশু দুটি বর্তমানে মাগুরায় দাদার সঙ্গে থাকে।আবেদনের পর আইনজীবী শিশির মনির জানিয়েছিলেন, শিশু আইন অনুসারে শিশুদের জিজ্ঞাসাবাদের সময় সমাজসেবা কর্মকর্তা, শিশুদের অভিভাবক ও শিশুবিষয়ক পুলিশ কর্মকর্তাকে উপস্থিত থাকতে হবে। তবে ১৬ মার্চ দেওয়া আদেশে এ বিষয় উল্লেখ না থাকায় হাইকোর্টে আবেদন করা হয়।২০১৬ সালের ৫ জুন সকালে পাঁচলাইশ থানার ও আর নিজাম রোডে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার পথে বাসার অদূরে গুলি ও ছুরিকাঘাত করে খুন করা হয় মিতুকে। এই ঘটনায় বাবুল আক্তার বাদী হয়ে পাঁচলাইশ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। কিন্তু মিতুর বাবা সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন দাবি করে আসছিলেন, বাবুল আক্তারের পরিকল্পনায় ও নির্দেশে তার মেয়ে মিতুকে খুন করা হয়েছে।মাহমুদা হত্যার পরদিন ২০১৬ সালের ৬ জুন তার স্বামী বাবুল বাদী হয়ে নগরের পাঁচলাইশ থানায় মামলা করেন। তদন্ত শেষে পিবিআই এই মামলায় গত বছরের ১২ মে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয়। একই দিন বাবুলের শ্বশুর ও সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন পাঁচলাইশ থানায় আরেকটি হত্যা মামলা করেন। এই মামলায় বাবুল আক্তারসহ আটজনকে আসামি করা হয়। মোশাররফ হোসেনের করা মামলায় পিবিআই চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দিলে ২০২১ সালের ৬ মার্চ আদালত তা গ্রহণ করেন। অন্যদিকে বাবুল আক্তারের করা মামলাটির চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালত গ্রহণ করেননি।আদালতের নির্দেশে গত বছরের ৩ নভেম্বর থেকে মামলাটি তদন্ত করছে পিবিআই।

আরও খবর

🔝