gramerkagoj
রবিবার ● ৫ মে ২০২৪ ২২ বৈশাখ ১৪৩১
gramerkagoj
বাতিল হচ্ছে ৪ শতাধিক রিক্রুটিং এজেন্সির লাইসেন্স
প্রকাশ : বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই , ২০২২, ০৫:৪৩:২৭ পিএম
ঢাকা অফিস:
1657799026.jpg
নিস্ক্রিয় কিংবা বন্ধ থাকা চার শতাধিক রিক্রুটিং এজেন্সির লাইসেন্স বাতিল করতে চায় সরকার। বর্তমানে ১৬শর বেশি এজেন্সি থাকলেও সক্রিয় আছে প্রায় সাতশ। তথ্যের স্বচ্ছতা নিশ্চিতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে বিএমইটি ডাটাবেজে আনার কাজ শুরু করেছে সরকার।প্রতি বছর লাখ লাখ কর্মী বিদেশে পাঠানোর ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা থাকে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর। আইন অনুসারে, বছরে নিদির্ষ্ট সংখ্যক কর্মী প্রেরণের বাধ্যবাধকতাও রয়েছে এজেন্সিগুলোর। কিন্তু বিএমইটির হিসাবে ১৬শর বেশি রিক্রুটিং এজেন্সির মধ্যে নাম স্বর্বস্বই ৪ শতাধিক। এবার সেগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে চায় সরকার।হাতে গোনা কিছু এজেন্সির অপরাধের কারণে সমালোচনার মুখে পড়ে অন্য এজেন্সিগুলোও। সেক্ষেত্রে এজেন্সিগুলোর শ্রেণিবিন্যাস করতে ২০২০ সালে প্রজ্ঞাপন জারি হয়। কিন্তু তাতেও আপত্তি এজেন্সিগুলোর।বায়রার সাবেক মহাসচিব শামীম আহমেদ চৌধুরী নোমান জানান, এটা হবে না, এভাবে যারা দুর্বল, তারা আরো দুর্বল হয়ে পড়বে।এ নিয়ে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় বলছে, এজেন্সিগুলোর সাব এজেন্ট বা দালালদের বৈধতা দিতে চায় সরকার। এজন্য এজেন্টদের নামের তালিকাও চেয়েছে মন্ত্রণালয়। কিন্তু জমা দেয়নি কেউই।এ প্রসঙ্গে বায়রার সাবেক মহাসচিব হায়দার আলী চৌধুরী বলেছেন, এজেন্টদের দায় ভার আমরা নিতে পারবো না, এতে চাপ বাড়বে।এ অবস্থায় এবার এজেন্সিগুলোকে ডাটাবেজ সিস্টেমে আনছে সরকার।বাংলাদেশ জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) মহাপরিচালক শহিদুল আলম চৌধুরী বলেন, আগে এজেন্সিগুলোর সার্ভারে আমাদের তথ্য নেয়ার সুযোগ ছিলো না।প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ বলেন, আমি চাই নিস্ক্রিয় এজেন্সিগুলোকে তালিকা থেকে বাদ দিতে।এ ছাড়া অপরাধমুলক কাজে যুক্ত থাকায় বর্তমানে স্থগিত রয়েছে ১৮০ টি এজেন্সি এবং বাতিল করা হয়েছে ৭টির লাইসেন্স। 

আরও খবর

🔝