শিরোনাম |
❒ জাতীয় দলের নতুন নির্বাচক প্যানেল
❒ বাদ নান্নু-বাশার
মিনহাজুল আবেদিন নান্নু জাতীয় দলের প্রধান নির্বাচক হন ২০১৬ সালে। ফারুক আহমেদ দায়িত্ব ছাড়ার পর এ পদ পান তিনি। নান্নুর ওপর বেশ আস্থা ছিল বোর্ডের। ফলে কয়েকবার তার মেয়াদও বেড়েছে। ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর এবারের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও দায়িত্ব চালিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। কেননা এর আগে এভাবে দায়িত্ব পালনের পর নতুন করে চুক্তি হওয়ার ঘটনা আছে।
কিন্তু এবার আর তেমন হলো না। প্রায় আট বছর পর প্রধান নির্বাচকের পদ হারালেন জাতীয় দলের সাবেক এ অধিনায়ক।
নান্নুর মেয়াদে জাতীয় দলের অনেক সাফল্য আছে। তবে দীর্ঘদিন প্রধান নির্বাচকের পদে একই ব্যক্তি থাকায় সমালোচনাও কম ছিল না। অবশেষে নান্নু অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটলো। নান্নুর সঙ্গে জাতীয় দলের নির্বাচক প্যানেলে ছিলেন জাতীয় দলের আরেক সাবেক অধিনায়ক হাবিবুল বাশার। পরে এই দু’জনের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন জাতীয় দলের সাবেক স্পিনার আব্দুর রাজ্জাক। সেই নির্বাচক প্যানেল ভেঙে গেছে।
এবার নান্নুকে সরিয়ে প্রধান নির্বাচক হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক গাজী আশরাফ হোসেন লিপুর নাম। বাদ পড়েছেন হাবিবুল বাশারও। তবে টিকে গেছেন সবশেষ নির্বাচক প্যানেলে শেষদিকে যোগ দেওয়া রাজ্জাক। তাদের সঙ্গে এবার নতুন নির্বাচক কমিটিতে জায়গা পেয়েছেন সাবেক ওপেনার হান্নান সরকার। ফলে এখন তিন সদস্যের নির্বাচক কমিটিতে আছেন-গাজী আশরাফ হোসেন লিপু, আব্দুর রাজ্জাক ও হান্নান সরকার। লিপু এর আগে ক্রিকেট অপারেশন্সে কাজ করেছেন। হান্নান সরকার অনূর্ধ্ব-১৯ দলের নির্বাচক ছিলেন।