শিরোনাম |
মুমিনুল হক চতুর্থ বাংলাদেশি ব্যাটসম্যান হিসেবে সোমবার চার হাজার রান পেরিয়েছেন। মুশফিকুর রহিম, তামিম ইকবাল, সাকিব আল হাসানের পর এলিট ক্লাবে প্রবেশ করেছেন বাংলাদেশের হয়ে টেস্টে সর্বোচ্চ ১২টি সেঞ্চুরি করা মুমিনুল।
মাইলফলক ছোঁয়ার পরপরই তার পরিসংখ্যান সামনে এসেছে। বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, শূন্য থেকে হাজার রানে পৌঁছতে মুমিনুল কেবল ২০ ইনিংস নিয়েছিলেন। হাজার রান থেকে দুই হাজারে যেতে খেলেছেন ২৭ ইনিংস। পরের হাজার রানে পৌঁছতে নেন আরও ২৯ ইনিংস। অথচ এবার তিন হাজার থেকে চার হাজার রানে পৌঁছেতে তার লেগেছে ৩৭ ইনিংস। এই মাইলফলক ছুঁতেও অন্যদের চেয়ে বেশি সময় নিয়েছেন তিনি।
তামিম ১০৬ ইনিংসে চার হাজার রান পেয়েছিলেন। সাকিবের লেগেছিল ১০৮ ইনিংস। মুমিনুলের লাগলো ১১৩ ইনিংস। সবার প্রথমে চার হাজার রান করা মুশফিকের লেগেছিল ১২২ ইনিংস।
অধিনায়ক হিসেবে ১৭ ম্যাচে মুমিনুলের রান ৯১২। ব্যাটিং গড় ৩১.৪৪। পেয়েছেন তিনটি সেঞ্চুরি। অধিনায়কত্বের আগে ৩৬ টেস্টে ৪১.৪৭ গড়ে রান করেছেন ২৬১৩। সেঞ্চুরি ছিল আটটি। অধিনায়কত্ব ছাড়ার পর নিজেকে নতুন করে গড়ছেন মুমিনুল। আট ম্যাচে এখন পর্যন্ত করেছেন ৪৮৩ রান। গড় ৪০.২৫। একটি সেঞ্চুরির সঙ্গে রয়েছে দু’টি ফিফটি। তবে তার থেকে প্রত্যাশাটা আরও অনেক বড়, অনেক উচুঁতে। ২২ গজে সেই প্রত্যাশা পূরণ করতে সামনে তাকে দায়িত্ব বাড়াতে হবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।