gramerkagoj
রবিবার ● ১৯ মে ২০২৪ ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
gramerkagoj
শিরোনাম
শিরোনাম ইসরায়েলগামী অস্ত্রের জাহাজকে বন্দরে জায়গা দিল না স্পেন যশোর পরিবহন সংস্থা শ্রমিক ইউনিয়নে সভাপতি বাচ্চু, সম্পাদক মোর্ত্তজা যুবমহিলালীগ থেকে ফাতেমা আনোয়ার বহিস্কৃত মাগুরা রেলপথ যাবে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ -রেলপথ মন্ত্রী জিল্লুল হাকিম এমপি মণিরামপুরে এমপি ইয়াকুব আলীর সংবর্ধনা শান্তির জনপদে অশান্তির অপচেষ্টা চালালে প্রতিহত করতে হবে বিপুল ফারাজীকে বিজয়ী করতে বীরমুক্তিযোদ্ধাদের সভা কেশবপুরে নবনির্বাজিচত চেয়ারম্যান-ওসির বিরুদ্ধে মামলার ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন চেয়ারম্যান পদে মোস্তানিছুর-হাবিব সমানে সমান ঝিনাইদহে এসএসসি পরীক্ষার আগেই ২১৩ ছাত্রী বাল্যবিয়ের শিকার ঝিনাইদহে আধিপত্য নিয়ে সংঘর্ষে আহত ২০, আটক ৫
কম্পিউটার দোকানির প্রতারণা সরকারি চাকরি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারছেন না একজন
প্রকাশ : বুধবার, ২৪ এপ্রিল , ২০২৪, ০৮:৪৫:০০ পিএম
কাগজ সংবাদ:
GK_2024-04-24_66291b43c7e7d.jpg

যশোর সিভিল সার্জন কার্যালয়ে চাকরির আবেদন করতে এসে কম্পিউটারের দোকান থেকে সুমনা দাশ নামে একজন প্রতারণার শিকার হয়েছেন। অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে তার চাকরির পরীক্ষা। বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরেও কোনো সমাধান পাননি ভুক্তভোগী। তিনি যশোর সদর উপজেলার আবরপুরের সন্ন্যাসী দাশের মেয়ে।
সুমনার ভাই শিশির জানান, ৩ মার্চ সিভিল সার্জন অফিস একটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। তিনি শহরের পোস্ট অফিস সংলগ্ন ‘কম্পিউটার ঘর’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান থেকে তার বোনের জন্য স্বাস্থ্য সহকারী পদে আবেদন করেন। কিন্তু মেসেজ না আসায় ২০ এপ্রিল ওই দোকানে গেলে জানানো হয় আবেদনটি বাদ হয়ে গেছে। কেননা, আবেদন করার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে আবেদন ফি দুইশ’ ২৩ টাকা পরিশোধ করতে হয়। কিন্তু তিনি ‘কম্পিউটার ঘর’ দোকানের কর্মচারি সাকির মোড়লকে আবেদন ফিসহ দুইশ’ ৮০ টাকা দিয়েছিলেন। ওই কর্মচারী আবেদন ফি জমা না দিয়ে হজম করেছন। পরবর্তীতে দোকানে গেলে জানানো হয়েছে এ ঘটনার পর থেকে কর্মচারী সাকির মোড়ল আর দোকানে আসেনি।
সুমনার ভাই আরও জানান, তিনি প্রতারণার শিকার হয়েছেন। দোকান থেকে টাকা ফেরত দেয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। কিন্তু তিনি টাকা ফেরত চাননা। ওই কর্মচারীর জন্য তার বোন সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেননি। সিভিল সার্জন অফিসসহ বিভিন্ন দপ্তরে গেলে জানানো হয়েছে, আবেদনের সময় শেষ। এখন আর কিছুই করবার নেই। তিনি এ ঘটনার সঠিক বিচার দাবি করেছেন।
কম্পিউটার ঘরের অপর একজন কর্মচারী রাসেল জানান, ঘটনার পর থেকেই সাকির মোড়ল আর দোকানে আসেননি। ভুক্তভোগী দোকানে এসে অভিযোগ করেছেন। সাকির দোকানে এলে ঘটনার সত্যতা জানা যাবে।

 

আরও খবর

🔝