gramerkagoj
বুধবার ● ২ জুলাই ২০২৫ ১৮ আষাঢ় ১৪৩২
gramerkagoj
শিরোনাম
শিরোনাম বিএনপির সদস্য সচিবের বিরুদ্ধে ভূমি দখলের অভিযোগ ডিসেম্বরে শেষ হবে ব্যাংক ও এসএমই খাতের সংস্কার আইনি প্রক্রিয়ায় অস্ত্রের লাইসেন্স পেয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আইএইএর সঙ্গে সব ধরনের সহযোগিতা বন্ধের ঘোষণা দিল ইরান চট্টগ্রামে একদিনে ৫ জনের করোনা শনাক্ত, জুনে আক্রান্ত ১৬৫ জন ৫ আগস্ট এখন ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’, থাকবে সারাদেশে সাধারণ ছুটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পূর্বপুরুষের শিকড় খুলনার পিঠাভোগ গ্রামে রাজধানীতে পাহাড়ি ফল মেলা শুরু : সুপ্রদীপ চাকমার উদ্বোধন চার দশকের দখলীয় জমি থেকে উচ্ছেদের শঙ্কায় বান্দরবানের ৯ কৃষি পরিবার পটুয়াখালীর কলাপাড়ার বহুল আলোচিত ডা. লেলিন অবশেষে বদলি
বাংলাদেশ ব্যাংকে নতুন করে রিজার্ভ চুরি হয়নি
প্রকাশ : বুধবার, ১৫ মে , ২০২৪, ১০:৩৯:০০ এএম , আপডেট : বুধবার, ২ জুলাই , ২০২৫, ০৪:১২:৫৫ পিএম
কাগজ ডেস্ক:
GK_2024-05-15_66443c9c6abc2.jpg

আবারো বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে রিজার্ভ চুরি হয়েছে- এমন একটি প্রতিবেদন ভারতীয় একটি অনলাইন গণমাধ্যমে প্রকাশ করা হয়েছে। তবে প্রকাশিত রিজার্ভ চুরিসংক্রান্ত প্রতিবেদনের সত্যতা নাকচ করে দিয়ে বুধবার (১৫ মে) বাংলাদেশ ব্যাংক বিবৃতি দিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, নিউইয়র্ক ফেডের সঙ্গে লেনদেনে নিশ্চয়তার ক্ষেত্রে বর্তমানে তিন স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নীতি চালু রয়েছে। ভারতীয় অনলাইনে যে তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে, তা ভুয়া।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক গণমাধ্যমকে বলেছেন, রিজার্ভ চুরির খবরটি সম্পূর্ণ ভুয়া। আমরা খোঁজ নিয়ে দেখেছি, রিজার্ভ চুরির কোনো ঘটনা ঘটেনি।
ভারতের অনলাইনে রিজার্ভ চুরির প্রতিবেদন প্রকাশের পর ব্যাংকপাড়াসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়। অনেকে এ তথ্যের সত্যতা যাচাইয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দিয়ে প্রতিবেদনটির সত্যতা নাকচ করা হয়।
এর আগে ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে সুইফট–ব্যবস্থা কাজে লাগিয়ে ৩৫টি ভুয়া বার্তার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভের নিউইয়র্ক শাখায় রক্ষিত বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের হিসাব থেকে ১০০ কোটি ডলার চুরির চেষ্টা চালায় অপরাধীরা। তবে শেষ পর্যন্ত তারা ১০ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি করতে সক্ষম হয়। চুরি হওয়া অর্থের মধ্যে শ্রীলঙ্কায় চলে যায় দুই কোটি ডলার।
পরে শ্রীলঙ্কা থেকে সেই অর্থ অবশ্য উদ্ধার করা হয়েছে। কিন্তু বাকি ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার ফিলিপাইনের আরসিবিসি ব্যাংক হয়ে দেশটির বিভিন্ন ক্যাসিনোয় ঢুকে যায়। চুরি যাওয়া অর্থের মধ্যে এখন পর্যন্ত সব মিলিয়ে ৩ কোটি ৪৬ লাখ ডলার উদ্ধার করা হয়েছে। বাকি ৬ কোটি ৬৪ লাখ ডলার এখনো ফেরত পাওয়া যায়নি। ২০১৬ সালের রিজার্ভ চুরির ঘটনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে বর্তমানে মামলা চলছে।

আরও খবর

🔝