শিরোনাম |
মাজেমদ্দি ইরাম ইরাম কিচু খবর শুনি জানের মদ্দি কাইন্দে দেয়। একন কম বেশ অনেকেরই এক মাত্তর ধান্দা হইয়ে উইটেচে টাকা কামানো। কিডা মইল্লো কিডা বাইচলো সে সব তাগানোরই সময় নেই। কারোনার সুমায় জাল সনদ দিয়ে টাকা কামানো ডাক্তার সাবরিনার এট্টা কতা সব জাগায় চাউর হইলো। তিনি পুলিশির হাতে ঘের খাইয়ে কইলেন, তিনি কোন অনৈতিক কাজ করেননি যা কইরেচেন পুরোডা অত্থনীতিক। দিনি দুপারে টাকা নিয়ে জাল সাট্টিফেট দেচে তাও মনে কোন ভয়ডর বা অনুশোচনা নেই। সিরাম এট্টা খবর পালাম মানিকগঞ্জোর মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।
দেড় বচরের এক মাসুম বাচ্চা মইরে গেচে মাত্তর তিনডে হাজার টাকার জন্যি। কপাল পুড়া বাচ্চাডার নাম রেদোয়ান। শনিবার দিনগত রাত দুডোর দিকি নিশে^সে কষ্টজনিত সমিস্যা নিয়ে শিবালয় উপজিলার বকচর গিরামের সোহেল গাজীর দেড় বছরের ছাবাল রেদোয়ানরে মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হইলো। ঐ রাত্তিরিই ছ্যামড়াডার হাল করুন হইয়ে যাওয়ায় রোববার সকাল ৮টায় আরো ভালো চিকিৎসের জন্যি ঢাকায় রিফাড করেন ঐ হাসপাতালের ডাক্তার। ঢাকায় নিয়ে যাতি কলিও, রাত্তিরি তিন চার ঘন্টার জন্যি ভর্তি করার বিল তিন হাজার ধার্য্য করে হাসপাতাল কত্তিরপক্ক। সেই টাকার জন্যি বাচ্চাডারে রিলিজ দিয়েও আটকায় রাকে। বিনি চিকসসেয় বাচ্চাডা কষ্টে ছটফট কল্লিও তাইগের মনে কোন দয়ামায়া হয়নি। অবলাস্টে দুপার ১২ডার দিকি সব জ¦ালা জুড়োয় দিয়ে ছ্যামড়াডা পরপারে পাড়ি জমায়। বাচ্চাডা মইরে যাওয়ার পর শুরু হয় জৈ জকার। চিল্লাচিল্লি হল্লাহল্লি ঠেকাতি পুলিশ আইসে জড়ো হয়। তারপর এ খবর সব জাগায় গাবায় যায়। এই কতা যারাই শুইনেচে স¹লি ছি ছি কইরেচে। এই ঘটনার বিষয়ে সুম্বাদিকরা জানতি চালি মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডাক্তার জাহাঙ্গীর আলম চাচা কইয়েচেন, বিষয়ডা খতায় দেকা হচ্চে। কারো দোষ পাওয়া গেলি তাইগের বিরুদ্ধে ব্যবস্তা নিয়া হবে। নিজিরে নিজেই খতায় দেইকে দোষ না পালি খালাস!
ঘিওর থানার ওসি সুকুমার বিশ্বাস কাকা কইয়েচেন মইরে যাওয়া বাচ্চাডার পরিবারের কেউ যদি অভিযোগ করে তালি তদন্ত কইরে আইনগত ব্যবস্তা নিয়া হবে। আমি মুক্কু সুক্কু মানুস জ্ঞানের বহর খাটো, কিন্তুক মনের মদ্দি এট্টা কতা খাবি খাচ্চে, কেউ যদি অভিযোগ দায়ের না করে তালি কি এর কোন বিচার হবে না! আলাম কনে, মলাম যে!