gramerkagoj
শুক্রবার ● ৪ জুলাই ২০২৫ ২০ আষাঢ় ১৪৩২
gramerkagoj
শিরোনাম
শিরোনাম ৫ আগস্টের পর রামিম-তাশরিকদের আরেক ‘যুদ্ধ’ খোঁজা হচ্ছে নগদের ৫৫ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের নেপথ্যের ব্যক্তিদের জনগণের প্রত্যাশা পূরণে দরকার একটি নির্বাচিত সরকার : নার্গিস বেগম ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে করলা: প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখুন এই তেঁতো ওষুধ ইতিহাস গড়া মেয়েদের অভিনন্দন যশোরে প্রেমে সাড়া না দেওয়ায় এসিড নিক্ষেপ, তরুণীসহ তিনজন আহত যশোরে চোরাই অটোরিকশার যন্ত্রাংশসহ আটক এক, তিনজনের নামে মামলা অস্ত্র মামলায় যশোর কাজীপাড়ার প্রান্তের ১৭ বছর কারাদন্ড খোঁজা হচ্ছে নগদের ৫৫ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের নেপথ্যের ব্যক্তিদের যশোরে লাইলি-মজনুকেও হার মানালো রহিম-সোহাগীর প্রেম

❒ মনিরামপুর হোগলাডাঙ্গার বুলবুলকে অপহরণ ও গুলি করে হত্যার চেষ্টার অভিযোগে

মনিরামপুরের সাবেক ওসি মিজানুরসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা
প্রকাশ : রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর , ২০২৪, ০৯:২৪:০০ পিএম
কাগজ সংবাদ:
GK_2024-09-08_66ddc22216103.jpg

মনিরামপুরের হোগলাডাঙ্গা গ্রামের বুলবুল বিশ^াস বুলুকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে গুলি করে হত্যা চেষ্টা ও মিথ্যা অস্ত্র মামলা দেয়ার অভিযোগে থানার তৎকালিন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, এসআইসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে যশোর আদালতে মামলা হয়েছে। রোববার ভুক্তভোগী বুলবুল বিশ^াস বাদী হয়ে এ মামলা কলেছেন।
আসামিরা হলো, মণিরামপুর থানার তৎকালিন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মিজানুর রহমান খান, এসআই শরিফ হাবিবুর রহমান, এসআই রবিউল ইসলাম, এসআই নাছির উদ্দিন, এসআই হিরন্ময় সরকার, এসআই রমাজান আলী, এএসআই ফেরদৌস আলী, এএসআই জহিরুল ইসলাম,এসআই ফিরোজ, এসআই মাসুম বিল্লাহ, হোগলাডাঙ্গা গ্রামের মৃত বক্স গাজীর ছেলে ফজলু গাজী, আনোয়ার বিশ^াসের ছেলে মুজিবর বিশ^াস, মৃত হাবিবুর বিশ^াসের ছেলে মাহাবুবুর রহমান ও হাজরাকাটি গ্রামের আব্দুল মজিদ গাজীর ছেলে ফজলুর রহমান।
মামলার অভিযোগে জানা গেছে, ২০১৪ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি সকালে মণিরামপুর থানার তৎকালিন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নেতৃত্বে আসামি বুলবুল বিশ^াসের বাড়ি চড়াও হয়ে তাকে ধরে নিয়ে যায়। বুলবুলের স্বজনের বেলা ১১টায় মণিরামপুর থানায় গিয়ে বুলবুলকে থানা হাজতখানায় আটক দেখতে পায়। এরপর স্বজনেরা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কাছে গেছে তিনি তাদের কাছে বুলবুলকে ছেড়ে দিতে ২০ লাখ টাকা দাবি করে। টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করায় আসামিরা বুলবুলকে থানা থেকে বের করে মনিরামপুর-নওয়াপাড়া রোডের জনৈক মাহবুব হোসেনের আমবাগানে নিয়ে দুই পায়ে গুলি করে। এরপর তাকে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। পরবর্ততে আসামিরা পরিকল্পনা করে অস্ত্র উদ্ধার দেখিয়ে বুলবুলের নামে মিথ্যা মামলা দেয়। মামলা থেকে জামিন পেলেও আসামিরা প্রাভবশারী হওয়ায় তখন তাদের বিরুদ্ধে কোন আইননী পদক্ষেপ নেয়া সম্ভব হয়নি। বর্তমানে পরিবেশ অনুকুলে আশায় তিনি এ মামলা করেছেন।

আরও খবর

🔝