gramerkagoj
শুক্রবার ● ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪ ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
gramerkagoj
Ad for sale 100 x 870 Position (1)
Position (1)
খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহসহ ১১ মামলা বাতিল
প্রকাশ : বুধবার, ৩০ অক্টোবর , ২০২৪, ১২:৫৪:০০ পিএম
কাগজ ডেস্ক:
GK_2024-10-30_6721d85240eed.jpg

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে হত্যা ও রাষ্ট্রদ্রোহসহ ১১ মামলা বাতিল করেছেন হাইকোর্ট। বুধবার (৩০ অক্টোবর) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এই বেঞ্চের আজকের কার্যতালিকায় শুনানির জন্য ১ নম্বরে ছিল খালেদা জিয়ার ১১টি মামলা।
মামলাগুলোর মধ্যে একটি রাষ্ট্রদ্রোহের। অন্যগুলো দারুসসালাম থানার আটটি নাশকতার এবং একই ঘটনায় যাত্রাবাড়ী থানায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা।
যাত্রাবাড়ী থানার নাশকতার দুই মামলার অভিযোগে জানা গেছে, ২০১৫ সালের ২৩ জানুয়ারি রাতে যাত্রাবাড়ীর কাঠেরপুল এলাকায় গ্লোরি পরিবহনের যাত্রীবাহী একটি বাসে পেট্রলবোমা হামলায় ২৯ যাত্রী দগ্ধ হন। পরে দগ্ধ যাত্রী নূর আলম মারা যান। ২০১৫ সালের ৩০ এপ্রিল খালেদা জিয়াসহ ৩৮ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করা হয়। মামলায় উল্লেখযোগ্য অপর আসামিরা হলেন- এম কে আনোয়ার (প্রয়াত), রুহুল কবির রিজভী, হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, আমানউল্লাহ আমান, বরকত উল্লাহ বুলু, খন্দকার মাহবুব হোসেন (প্রয়াত), শওকত মাহমুদ প্রমুখ।
২০১৫ সালে দারুসসালাম থানা এলাকায় নাশকতার অভিযোগে অন্য আটটি মামলা দায়ের করা হয়। পরে ওই মামলাগুলোয় খালেদা জিয়াকে হুকুমের আসামি করে চার্জশিট দেওয়া হয়।
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, ২০১৫ সালের ২১ ডিসেম্বর রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে “মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে’ খালেদা জিয়া বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক আছে। আজকে বলা হয়, এতো লাখ লোক শহীদ হয়েছে। এটা নিয়েও অনেক বিতর্ক আছে।”
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম উল্লেখ না করে খালেদা জিয়া বলেন, “তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা চাননি। তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছিলেন। জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা না দিলে মুক্তিযুদ্ধ হতো না।”
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনে ২০১৬ সালের ২৫ জানুয়ারি ঢাকার সিএমএম আদালতে মামলাটি করেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক ড. মোমতাজ উদ্দিন আহমদ মেহেদী। পরে মামলাটি ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কামরুল হোসেন মোল্লার আদালতে আসে। ২০১৬ সালের ১০ আগস্ট পুলিশের দেওয়া চার্জশিট আমলে নেন আদালত।
১১টি মামলার বিচার প্রথমে সদরঘাটের আদালতে হয়। পরে গত ২০১৮ সালের ৮ জানুয়ারি সরকার আটটি মামলার বিচার বকশিবাজার আলিয়া মাদ্রাসার অস্থায়ী আদালতে চলার প্রজ্ঞাপন জারি করে।

আরও খবর

Ad for sale 225 x 270 Position (2)
Position (2)
Ad for sale 225 x 270 Position (3)
Position (3)
🔝