gramerkagoj
বুধবার ● ২২ অক্টোবর ২০২৫ ৭ কার্তিক ১৪৩২
gramerkagoj
শিরোনাম
শিরোনাম নওগাঁয় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে সচেতনতা ও ট্রাফিক আইন মেনে চলার আহ্বান নির্বাচনের সময় কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার করবেন না গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সেনা পাঠাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য : ট্রাম্প আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে রূপান্তর হচ্ছে সরকারি কর্মকর্তাদের সততা প্রদর্শনের সুযোগ নতুন দিগন্তে পর্যটন নগরী ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনাল থেকে ঢাকা সেনানিবাসের সাব-জেলে স্থানান্তর অলিম্পিয়াকোসকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগে ফর্মে ফিরে এল বার্সেলোনা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বীর যোদ্ধা ব্রিটিশ সেনা শামসুদ্দিন বিশ্বাসের ইন্তেকাল বেনাপোল সীমান্তে ভারতে যাওয়ার সময় একই পরিবারের ৫ জন আটক
আজ থেকে মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র উৎপাদনে যাচ্ছে
প্রকাশ : শনিবার, ৩০ নভেম্বর , ২০২৪, ০১:৫৮:০০ পিএম
কাগজ ডেস্ক:
GK_2024-11-30_674ac5cad68d4.jpg

কক্সবাজারের মহেশখালীতে অবস্থিত মাতারবাড়ী কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দুটি ইউনিট কয়লা সংকটের কারণে প্রায় এক মাস বন্ধ থাকার পর পুনরায় উৎপাদনে ফিরতে যাচ্ছে।
বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডের মাতারবাড়ী সাইট অফিসের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (পরিচলন) মনোয়ার হোসেন মজুমদার গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, আগামী রোববার ৬৬ হাজার টন কয়লা নিয়ে ইন্দোনেশিয়া থেকে আরেকটি জাহাজ মাতারবাড়ীতে আসবে। আইনি জটিলতা শেষে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রে এক বছরে ৩৫ লাখ টন কয়লা আমদানি করার জন্য মেঘনা গ্রুপ ও বিরলা নামে যৌথ একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তাদের চুক্তি হয়েছে। এর মধ্যে ইন্দোনেশিয়া থেকে কয়লা নিয়ে জেটিতে জাহাজ ভিড়েছে। ফলে এক মাস বন্ধ থাকার পর আজ শনিবার (৩০ নভেম্বর) থেকে এই বিদ্যুৎকেন্দ্র আবারও উৎপাদনে যাচ্ছে ৬০০ মেগাওয়াটের প্রথম ইউনিট।
মনোয়ার হোসেন মজুমদার আরও বলেন, এখন বিদ্যুতের চাহিদা আগের চেয়ে কমেছে। তবে চাহিদা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দ্বিতীয় ইউনিটের আরো ৬০০ মেগাওয়াট উৎপাদনে যাবে।
জানা গেছে, শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ইন্দোনেশিয়ার পতাকাবাহী একটি জাহাজ ৭০ হাজার টন কয়লা নিয়ে বিদ্যুৎকেন্দ্রের জেটিতে পৌঁছায়। পরে শুরু হয় খালাস কার্যক্রম।
প্রসঙ্গত, বঙ্গোপসাগরের কূল ঘেঁষে মাতারবাড়ীর ১ হাজার ৬০০ একরের পরিত্যক্ত লবণ মাঠে নির্মাণ করা হয়েছে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট ধারণক্ষমতার এই তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র। বিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণে খরচ হয়েছে প্রায় ৫১ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিডেট।
কয়লা সংকটের কারণে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি গত ৩১ অক্টোবর থেকে পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়।

আরও খবর

🔝