gramerkagoj
রবিবার ● ৬ জুলাই ২০২৫ ২২ আষাঢ় ১৪৩২
gramerkagoj
শিরোনাম
শিরোনাম আশুরায় ডুবে মরেছিল মিশরের দুঃশাসক ফেরাউন হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ, যাত্রী চলাচল স্বাভাবিক আশুরা উপলক্ষে তাজিয়া মিছিলে হাজারো শিয়া মুসলিম মুস্তাফিজের বোলিং জাদুতে স্তব্ধ লঙ্কানরা, প্রশংসায় ভাসালেন লিয়ানাগে ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড ছাড়াই ইন্টারনেট ব্যবহার? জেনে নিন সহজ তিনটি উপায় জোতার দুই বছরের সম্পূর্ণ বেতন পাবে তার পরিবার এজবাস্টনে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্টে রচিত ইতিহাস মালয়েশিয়া ফেরত ৩ বাংলাদেশির বিরুদ্ধে জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ নেই অপকর্মে জড়িত নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা পলাশবাড়ীতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নির্মাণে উপসহকারী প্রকৌশলীর দুর্নীতি অভিযোগ
চট্টগ্রামেদুই পোশাক কারখানার শ্রমিকদের সংঘর্ষ, আহত ৭০
প্রকাশ : শনিবার, ১১ জানুয়ারি , ২০২৫, ০৪:৪৩:০০ পিএম
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি:
GK_2025-01-11_6782448b21ac1.jpg

চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে (সিইপিজেড) জেএমএস ও ম্যারিমো নামের দুই পোশাক কারখানার শ্রমিকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৭০ জন আহত হয়েছে। তাদের চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বেপজাসহ স্থানীয় বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
শনিবার (১১ জানুয়ারি) সকালে জেএমএস ও মেরিনকো কারখানার শ্রমিকদের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়। চলে ঘণ্টা ব্যাপী। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিজিবি, সিএমপি ও শিল্পপুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
পুলিশ ও শ্রমিক সূত্রে জানা গেছে, বাৎসরিক ৯ শতাংশ বেতন বৃদ্ধিসহ নানা দাবিতে বেশ কয়েকদিন ধরে আন্দোলন করে আসছিলেন বিভিন্ন পোশাক কারখানার শ্রমিকরা। তাদের আন্দোলনের মুখে অনেক কারখানা কর্তৃপক্ষ দাবি মেনে নিয়েছে। দেখাদেখি একই দাবিতে অন্য কারখানাগুলোর শ্রমিকরাও আন্দোলন শুরু করে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, সকালের দিকে যখন আন্দোলনে নামেন শ্রমিকরা তখন হঠাৎ মডিস্ট, জেএমএস এবং মেরিমো কারখানার শ্রমিকরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এ সময় অনেকের হাতেই লাঠিসোঁটা দেখা যায়। একপক্ষ আরেকপক্ষকে ইটপাটকেল ছুঁড়তে থাকে। পরে পুলিশ এবং সেনাবাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
ঘটনাস্থলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এক কর্মকর্তা সাংবাদিকদের জানান, তুচ্ছ ঘটনায় পাশাপাশি দুইটি পোশাক কারখানার শ্রমিকদের সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। আমরা মালিকপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেছি। কারখানা দুটিতে তিনদিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
ইপিজেড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আখতারুজ্জামান বলেন, এক কারখানার শ্রমিকদের সাথে আরেক কারখানার শ্রমিকদের কথা কাটাকাটি হয়। এরপরই তাদের মধ্যে সংঘর্ষের সূত্রপাত।

আরও খবর

🔝