শিরোনাম |
যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলনকে এবার বিএনপি অফিসে হামলা ও অগ্নিসংযোগের মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট দেখানো হয়েছে। একইদিন আরেকটি বিস্ফোরক মামলায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতা-কর্মী আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। মঙ্গলবার শুনানি শেষে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট গোলাম কিবরিয়া সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলনকে শ্যোন অ্যারেস্টের আবেদন মঞ্জুর করেন। এর আগে শহিদুল ইসলাম মিলনকে ফতেপুরের এক মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট দেখানো হয়। আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন জানালে বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। আত্মসমর্পণকারীরা হলেন, সদর উপজেলার ভায়না গ্রামের শেখ বদর উদ্দিনের ছেলে ফতেপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক আহ্বায়ক বাহারুল ইসলাম, সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ভায়নার গোলাম মোস্তফার ছেলে মাহমুদুল, ফতেপুরের ৯ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুল, সীতারামপুরের আলী আহম্মেদের ছেলে উজ্জ্বল, রাজাপুর গ্রামের সুধা উদ্দিনের ছেলে কামরুজ্জামান ও ভায়নার সামাদ মোল্লার ছেলে জিয়াউর রহমান। ফতেপুরের বালিয়াডাঙ্গা ভোট কেন্দ্রে বোমা হামলার ঘটনার মামলায় তারা এজাহারভুক্ত আসামি। দীর্ঘদিন পলাতক থেকে মঙ্গলবার আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন জানালে বিচারক তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।